Verified By Apollo Dermatologist October 6, 2023
2461বার্ধক্য হল একটি প্রাকৃতিক ঘটনা এবং বয়স হওয়ার সাথে সাথে বয়স জনিত জটিলতাও আসে। বিভিন্ন রোগের সূত্রপাত হওয়া নির্ভর করে শরীরের উন্মুক্ত হওয়ার বিভিন্ন কারণের ওপর। প্রতিটি অঙ্গ বয়সের প্রভাব বিভিন্ন উপায়ে দেখায়।
ত্বক হল মানুষের শরীরের সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে দৃশ্যমান অঙ্গ। ত্বকে বার্ধক্যের চিহ্ন হিসেবে কুঁচকানো, খাঁজ এবং ত্বকে সূক্ষ দাগ দেখা যায়, যাকে বলা হয় বলিরেখা।
ত্বকের বলিরেখা, বিশেষত বলিরেখা সৃষ্টির গতি সাধারণত যে কারণগুলির ওপর নির্ভর করে, তার শ্রেণীবিন্যাস করা হল:
ত্বক দুই ধরনের বার্ধক্য অনুভব করে, যথা, অন্তর্নিহিত বার্ধক্য এবং বাহ্যিক বার্ধক্য। যেখানে, অন্তর্নিহিত বার্ধক্য হল বার্ধক্যের সাধারণ প্রক্রিয়া যা অনেক বছর ধরে চলতে থাকে, বাহ্যিক বার্ধক্য বহির্মুখী কিছু কারণের উপর নির্ভরশীল যা ত্বকের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে।
বলিরেখা হল ত্বকে বেশ কিছু সময় ধরে তৈরি হওয়া দাগ এবং ভাঁজ। আপনি এগুলো লক্ষ্য করতে পারবেন প্রথমত চোখ, ঘাড় এবং মুখে। এগুলিকে নিম্নলিখিত হিসেবে চিহ্নিত করা যায়:
ত্বকে বলিরেখা আসার জন্য প্রধান ঝুঁকির কারণটি হল বয়স। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমতে থাকে। এছাড়াও ত্বক নিঃসৃত স্বাভাবিক তেলের উৎপাদন কম হওয়ার ফলে ত্বককে অনেক বেশি বলিরেখাময় দেখায়। এর সাথে ত্বকের নিচে জমে থাকা ফ্যাট এটির ভাঁজ হওয়া, দৃশ্যমান দাগ এবং খাঁজ তৈরির কারণ হয়।
বলিরেখা কমানোর জন্য বেশ কিছু চিকিৎসা পদ্ধতির শ্রেণীবিন্যাস উপলব্ধ আছে। এগুলিকে দুটি বিভাগে ভাগ করা যায়:
এগুলি হল বলিরেখা কমানোর জন্য বয়স-নিরোধক ক্রিম এবং আন্ডার আই ক্রিমের মত প্রাসঙ্গিক মলম বা ক্রিমের প্রয়োগ।
2. অস্ত্রোপচারের পদ্ধতি
আপনার অবশ্যই উপরিউক্ত চিকিৎসা পদ্ধতিগুলি নেওয়ার আগে আপনার ডাক্তারকে বলা উচিত এবং তাঁদের মতামত নেওয়া উচিত।
আরো জানতে একজন ডক্টরের সঙ্গে যোগাযোগ করুন
বলিরেখা এড়িয়ে চলার জন্য প্রয়োজনীয় সতর্কতা :
বার্ধক্যে বলিরেখার এড়িয়ে চলার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হল নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মেনে চলা :
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQS)
জল খেলে তা ত্বককে আর্দ্র রাখে কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত এটি বলিরেখাকে এড়ানোর জন্য এখনো সঠিক বলে প্রমাণিত হয়নি। ময়শ্চারাইজার প্রয়োগ করলে সেটি ত্বকের মধ্যে জলকে ধরে রাখে এবং শুকনো হয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করে এবং বলিরেখার আসা প্রতিরোধ করে।
বলিরেখা যদি সঠিক সময় চিকিৎসা না হয় তাহলে এটি স্থায়ী। যদিও ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে এর তীব্রতা কমানো যেতে পারে, যিনি বিভিন্ন চিকিৎসার পদ্ধতি নির্দেশ দেবেন যেমন সাময়িক ক্রিম এবং বিভিন্ন অস্ত্রোপচারের পদ্ধতি যেমন বোটক্স, ফিলার এবং ফেস্ লিফ্ট।
যদিও বাড়ির কোনো প্রতিকার বা কোনো চিকিৎসা বলিরেখার জন্য স্থায়ী সমাধান প্রদান করে না, তবুও কিছু বিশেষ অভ্যাস মেনে চললে বলিরেখা একটু কমানো যেতে পারে :
The content is carefully chosen and thoughtfully organized and verified by our panel expert dermatologists who have years of experience in their field. We aim to spread awareness to all those individuals who are curious and would like to know more about their skin and beauty